ডেস্ক রিপোর্ট: চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ১ দশমিক ৬ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। করোনাভাইরাসজনিত মহামারির নেতিবাচক প্রভাবে কারণে প্রবৃদ্ধি কমে যাবে বলে মনে করছে বৈশ্বিক এই দাতা সংস্থা।বিশ্বব্যাংকের সদরদপ্তর থেকে কোভিড-১৯-এর প্রেক্ষাপটে ভার্চুয়াল বার্ষিক সভা শুরুর আগে বৃহস্পতিবার প্রকাশিত সাউথ এশিয়া ইকোনমিক ফোকাস প্রতিবেদনে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির বিষয়ে এই পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বের অন্যতম দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ বাংলাদেশে ২০১৯-২০ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমে হয়েছে ২ শতাংশ। এছাড়া তৈরি পোশাকশিল্পের চাহিদা কমে যাওয়ায় রপ্তানি হ্রাস পেয়েছে ১৮ দশমিক ৫ শতাংশ। রেমিট্যান্স, উৎপাদন ও নির্মাণ খাতে আয় হ্রাস পাওয়ার ফলে ব্যক্তিগত ভোগ বা খরচ করার প্রবণতা কমে যেতে পারে বলে বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। সেখানে বলা হয়, তৈরি পোশাকের চাহিদার পুনরুত্থানে বড় ধরনের অনিশ্চয়তা থাকায় বিনিয়োগ ও রপ্তানি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি পোশাকের চাহিদা স্বাভাবিক হওয়া শুরু করলেও বিষয়টি এখনও নড়বড়ে অবস্থায় রয়েছে বলেও জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক।এদিকে তেল উৎপাদনকারী পারস্য উপসাগরীয় দেশগুলোতে প্রবাসী কর্মীদের চাহিদা কমে গেলে চলতি অর্থবছরে রেমিট্যান্স কমতে পারে। যদিও গত তিন মাসে দেশে রেমিট্যান্সের প্রবাহ ব্যাপক বেড়েছে। এ বিষয়ে বিশ্বব্যাংক বলছে, প্রবাসীরা তাদের জমানো অর্থ দেশে নিয়ে আসায় এমনটা হয়ে থাকতে পারে। উল্লেখ্য, জিডিপি নিয়ে বিশ্বব্যাংকের এই পূর্বাভাস সরকারের প্রবৃদ্ধি লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক কম। কেননা ২০২০-২১ অর্থবছরে জিডিপির প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ৮ দশমিক ২ শতাংশ। মূল্যস্ফীতি ধরা হয়েছে ৫ দশমিক ৪ শতাংশ। এ
এ বছর জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ১.৬ শতাংশ: বিশ্বব্যাংক
0
Share.