স্পোর্টস ডেস্ক: দীর্ঘ ৯ বছর পর হোয়াইটওয়াশের স্বাদ পেল বাংলাদেশ। অথচ উইন্ডিজের এই দলটায় ছিলেন না নিয়মিত অধিনায়ক জেসন হোল্ডার। ক্রেইগ ব্রেথয়েটের নেতৃত্বে দল ঘোষণার পরই বাংলাদেশ অধিনায়ক হতাশা প্রকাশ করেন দ্বিতীয় সারির দল দেখে।কিন্তু সেই দ্বিতীয় সারির দলটাই প্রথম সারির দলটাকে হোয়াইটওয়াশের স্বাদ দিলো দুই টেস্টের সিরিজে। চট্টগ্রামে সিরিজের প্রথম টেস্টে দুই অভিষিক্ত এনক্রুমাহ বোনার আর কাইল মায়ার্সের ব্যাটে ভর করে উইন্ডিজ জয় তুলে নেয় ৩ উইকেটে।ঢাকা টেস্টে একদিন বাকি রেখেই হারতে হয়েছে ১৭ রানে। এমন হারের কোনো ব্যখ্যা দিতে না পারলেও মুমিনুল হতাশ। অধিনায়ক মুমিনুলের হতাশ হওয়াটাই স্বাভাবিক।দুই ম্যাচে হেরে হোয়াইটওয়াশ হলেও বাংলাদেশ অধিনায়ক মুমিনুল ম্যাচ শেষে বলেছেন, পরাজয়ে ইতিবাচক দিক মেহেদী হাসান মিরাজের পারফর্ম।চট্টগ্রামে প্রথম টেস্টে ৮ উইকেটের সঙ্গে ছিল একটি শতরানের ইনিংসও। ঢাকা টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৫৭ রানের ইনিংসের পর হারের কিনারায় দাঁড়িয়ে থাকা বাংলাদেশকে জয়ের স্বপ্ন দেখিয়েছেন বুক চিতিয়ে লড়াই করে।‘পরাজয় সব সময়ই হতাশার। এর মাঝেও রয়েছে কিছু ইতিবাচক দিক। ব্যাটে-বলে দিয়ে মিরাজের পারফরম্যান্স আমাদের ইতিবাচক দিক। তাছাড়া তাইজুল সত্যিই দুর্দান্ত বোলিং করেছেন।’ঢাকা টেস্ট হারার পেছনে মিডল অর্ডারের ব্যাটসম্যানদের দায়িত্বজ্ঞানহীন ব্যাটিংকেই দুষছেন মুমিনুল হক।‘ওপেনাররা যখন ব্যাটিং করছিল তখন ভেবেছিলাম আমরা তাড়া করতে পারব। কিন্তু মিডল অর্ডার খারাপ ভাবে ভেঙে পড়েছিল। মিরাজ অনেক চেষ্টা করেছিল কিন্তু আমরা আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছতে পারিনি।’তাছাড়া ঢাকা টেস্টে চোটের কারণে খেলা হয়নি অল-রাউন্ডার সাকিব আল হাসানের। অধিনায়ক মুমিনুলের কণ্ঠে সাকিব না থাকার করুণ বেদনাও ফুটে উঠল।‘সাকিব ভাই একের ভেতর দুই। আমরা যখন উনাকে দলে পাইনি, তখন দলের ভারসাম্য রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়েছিল।
পরাজয় হতাশার হলেও রয়েছে ইতিবাচক দিক
0
Share.