রবিবার, নভেম্বর ২৪

বন্ধু জনসনের সুখবরে উচ্ছ্বসিত ট্রাম্প

0

ডেস্ক রিপোর্ট: করোনাভাইরাসের ধকল কাটিয়ে অনেকটাই সেরে উছেছেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। তাকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) থেকে বের করা হয়েছে। বন্ধু জনসনের সেরে উঠায় খুশি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। খবর বিবিসির। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর দফতর ১০ নং ডাউনিং স্ট্রিট থেকে জানানো হয়েছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জনসনকে আইসিইউ থেকে স্থানান্তর করে হাসপাতালের ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে। তাকে এখনই হাসপাতাল থেকে বের করা হবে না। তিনি সেখানে থেকে সুস্থ হয়ে উঠার প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসা নেবেন। ১০ নং ডাউনিং স্ট্রিটের মুখপাত্র জানিয়েছেন, করোনায় মনোবল ভাঙেনি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর। তিনি জানিয়েছেন, জনসনের শারীরিক অবস্থা উন্নতি হচ্ছে এবং তিনি ব্রিটেনের জাতীয় স্বাস্থ্য সেবা কর্মীদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এদিকে জনসনকে আইসিইউ থেকে বের করে আনার পর এক টুইট বার্তায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প লিখেছেন, খুব ভালো খবর। প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনকে আইসিইউ থেকে বের করে আনা হয়েছে। সুস্থ হয়ে ওঠো বরিস। এদিকে ব্রিটেনের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ম্যাট হ্যানকক বলেন, প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনকে আইসিইউ থেকে বের করে আনা খুব ভালো খবর এবং তিনি উন্নতির দিকে রয়েছেন। ব্রিটেনের পররাষ্ট্র সচিব ডমিনিক রাব রয়টার্সকে জানান, ৫৫ বছর বয়সী এই ব্রিটিশ নেতাকে অক্সিজেন সাপোর্টে রাখা হয়েছিল কিন্তু ভেন্টিলেটরের প্রয়োজন হয়নি। কোভিড-১৯ সংকট মোকাবেলায় জনসনের প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডমিনিক রব। গত মাসে পরীক্ষায় জনসনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছিল। তারপর থেকে ডাউনিং স্ট্রিটের বাসভবনে আইসোলেশনে ছিলেন তিনি। কিন্তু ১০ দিন পার হওয়ার পরও শরীরে জ্বর থাকায় পরীক্ষার জন্য তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা দরকার বলে মনে করেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক। এর্ আগে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে থাকা অবস্থায় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনে সুস্থতা কামনা করে বার্তা দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত সোমবার তিনি বলেন, আমেরিকান নাগরিকরা জনসনের জন্য প্রার্থনা করছেন। এক সংবাদ সম্মেলনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জানান, আমার ও আমেরিকানদের খুবই ভালো বন্ধু বরিস জনসনের সুস্থতা কামনা করছি। তাকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে নেয়ার খবরে আমরা মারাত্মক ব্যথিত। আমেরিকানরা দোয়া করছেন, যাতে তিনি সেরে ওঠেন। ট্রাম্প ও বরিস জনসনের মধ্যে ভালো বন্ধুত্বের সম্পর্ক রয়েছে। নির্বাচনেও তারা একই ধরনের জাতীয়তাবাদী বার্তা দিয়েছেন। দুজনেই অভিবাসীদের প্রতি খড়গহস্ত। আঞ্চলিকতার বদলে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য চুক্তিতেই দুজনের নজর

Share.