ঢাকা অফিস: লকডাউনের মধ্যেও টাঙ্গাইলের মার্কেট ও শপিংমলগুলোতে তিলধারণের ঠাঁই নেই। পুরুষদের পাশাপাশি নারীদেরও উপচেপড়া ভিড় দেখা গেছে মার্কেটে। ঈদের মতো পাল্লা দিয়ে কেনাকাটায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন লোকজন। ন্যূনতম স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না কোথাও। এতে করে করোনা সংক্রমণ ঝুঁকি বেড়ে যাচ্ছে কয়েকগুণ।ক্রেতারা জানান, ১৪ তারিখ থেকে সবকিছু বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তাই আগের থেকেই কেনাকাটা করতে হচ্ছে। পরে যদি বের হতে সমস্যা হয়।বিক্রেতারা জানান, মানুষদের সচেতন করার চেষ্টা করা হচ্ছে। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে বলা হচ্ছে। কিন্তু মানুষজন কিছুতেই কথা শুনছে না।এদিকে কঠোর লকডাউন ঘোষণার পর থেকেই ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু মহাসড়ক দিয়ে উত্তরাঞ্চলগামী ঘরমুখো যাত্রীদের চাপ বেড়ে গেছে। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকার, মোটরসাইকেল, পিকআপ ভ্যান ও অটোরিকশায় কয়েকগুন বেশি ভাড়ায় বাড়ি যাচ্ছে মানুষ।এলেঙ্গাতে ঘরমুখো কয়েকজন যাত্রী জানান, কঠোর লকডাউনে সব বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তাই কষ্ট হলেও বিভিন্নভাবে বাড়ি ফিরছি। এতে চার থেকে পাঁচগুন বেশি ভাড়া গুনতে হচ্ছে।এ বিষয়ে টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক ড. মো. আতাউল গনি বলেন, মানুষদের সচেতন করতে গেলো একমাসে ১৮০টি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়েছে। জরিমানা আদায় করা হয়েছে ২৭ লাখ টাকা। জনসচেতনতা বাড়াতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক চেষ্টা চালানো হচ্ছে। যা অব্যাহত থাকবে।
২৭ লাখ টাকা জরিমানার পরও টাঙ্গাইলের শপিংমলে ভিড়
0
Share.