শনিবার, নভেম্বর ২৩

স্বাভাবিক হচ্ছে জনজীবন, ফিরছে অর্থনীতি

0

ডেস্ক রিপোর্ট:  করোনা মহামারিতে দীর্ঘ লকডাউনের পর বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ায় স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে শুরু করছে কুয়েতের জনজীবন।জমে উঠতে শুরু করেছে ব্যবসা-বাণিজ্য। বেচাবিক্রি বাড়ায় লোকসান কাটিয়ে আবারও চাঙা হচ্ছে দেশটির অর্থনীতি। এতে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলছেন প্রবাসী ব্যবসায়ীরা।  করোনা সংক্রমণ কমতে শুরু শুরু করায় কুয়েতে আবার ধীরে ধীরে ফিরে আসতে শুরু করছে স্বাভাবিক জীবনযাপন। বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ায় খুলতে শুরু করেছে দোকান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। বাড়ছে কর্মচঞ্চল।বিধিনিষেধ না থাকায় দোকান-পাটগুলোতে বাড়ছে ক্রেতাদের ভিড়। দীর্ঘ লকডাউনের লোকসান কাটিয়ে ফের লাভের আশা দেখছেন প্রবাসী বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা।বিধিনিষেধ তুলে নেয়ার পাশাপাশি কুয়েতে চালু হয়েছে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল। ফলে ছুটি কাটাতে এসে আটকেপড়া প্রবাসীরা ফিরছেন নিজ কর্মস্থলে।তবে বাংলাদেশের সঙ্গে এখনো সরাসরি ফ্লাইট চালু না হওয়ায় বাড়তি ভাড়া দিয়ে অন্যদেশের ট্রানজিট হয়ে কুয়েত যেতে হচ্ছে প্রবাসীদের। এতে একদিকে যেমন বাড়তি অর্থ গুনতে হচ্ছে তেমনি পোহাতে হচ্ছে ভোগান্তি।ধীরে ধীরে চাঙা হয়ে উঠছে কুয়েতের মার্কেটগুলো। আগের তুলনায় বেড়েছে ক্রেতাসমাগম। বেচাকেনা বাড়ায় প্রাণচাঞ্চল্য ফিরেছে বিপণিবিতানগুলো।ব্যবসায়ীরা বলছেন, লকডাউনের কারণে বেচাকেনায় ভাটা পড়েছিল। তবে এখন পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় ও সরকার লকডাউন তুলে নেয়ায় আর্থিক ক্ষতি কাটিয়ে উঠার বিষয়ে আশাবাদী তারা। বিমান চলাচল শুরু হলে ব্যবসা আরও জমে উঠবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।কুয়েতে ৩ লাখ প্রবাসীর মধ্যে বেশ কয়েকজন সুনামের সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনা করে যাচ্ছেন। এক দিকে তারা নিজেরা যেমন প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন, তেমনি স্বাবলম্বী করেছেন অনেক প্রবাসীকে। মহামারির খরা কাটিয়ে আবারও আগের মতো জমে উঠবে তাদের ব্যবসা, এমনটাই আশা সংশ্লিষ্টদের।ধীরে ধীরে চাঙা হয়ে উঠছে কুয়েতের মার্কেটগুলো। আগের তুলনায় বেড়েছে ক্রেতাসমাগম। বেচাকেনা বাড়ায় প্রাণচাঞ্চল্য ফিরেছে বিপণিবিতানগুলো।ব্যবসায়ীরা বলছেন, লকডাউনের কারণে বেচাকেনায় ভাটা পড়েছিল। তবে এখন পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় ও সরকার লকডাউন তুলে নেওয়ায় আর্থিক ক্ষতি কাটিয়ে উঠার বিষয়ে আশাবাদী তারা। বিমান চলাচল শুরু হলে ব্যবসা আরও জমে উঠবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।কুয়েতে ৩ লাখ প্রবাসীর মধ্যে বেশ কয়েকজন সুনামের সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনা করে যাচ্ছেন। এক দিকে তারা নিজেরা যেমন প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন, তেমনি স্বাবলম্বী করেছেন অনেক প্রবাসীকে। মহামারির খরা কাটিয়ে আবারও আগের মতো জমে উঠবে তাদের ব্যবসা, এমনটাই আশা সংশ্লিষ্টদের।

Share.