ঢাকা অফিস: রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে ইউপি মেম্বারসহ তিনজনকে অস্ত্রের মুখে তুলে নিয়ে গেছে সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা। অপহৃতরা হলেন- বাঘাইছড়ি ১নং ওয়ার্ড ইউপি মেম্বার সমীরণ চাকমা (৪২), অবসর প্রাপ্ত প্রাথমিক শিক্ষক পূর্ন কিশোর চাকমা (৬০), ও মেরিন চাকমা (৫৫)। শনিবার বাংলাদেশ সময় ভোররাতে বাঘাইছড়ি উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পুরো উপজেলায় উৎকন্ঠা বিরাজ করছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, বাঘাইছড়ি উপজেলায় হঠাৎ হানা দেয় একদল সশস্ত্র সন্ত্রাসী। প্রথমে বাঘাইছড়ি উপজেলার জীবতলী ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের মেম্বার সমীরণ চাকমাকে তার বাড়ি থেকে অস্ত্রের মুখে নিয়ে যায় সশস্ত্র সন্ত্রাসরি গ্রুপটি। একই সময় উপজেলার উগলছড়ি গাওেমর মরঘুনাছড়া লিচু বাগান এলাকা থেকে পূর্ণ কিশোর চাকমা তুলে নিয়ে যায় ওই সশস্ত্র দলটি। পরে মদ্যোম বাঘাইছড়ি গ্রাম থেকে তুলে নিয়ে যায় মেরিন চাকমাকে। এ ঘটনার পর এখনো তাদের কোনো খোঁজখবর পাওয়া যায়নি বলে দাবি তাদের স্বজনদের। রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলা থানার ভারপাপ্ত কর্মকর্তা ওসি এম এ মঞ্জুর আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, অপহরণের বিষয়টি লোকমুখে শুনেছি। এ বিষয়ে তদন্ত করতে পুলিশের একটি বিশেষ দল ঘটনাস্থলে গেছে। তদন্তের পর বিস্তারিত জানা যাবে। তবে এখনো পর্যন্ত অপহৃতদের পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় কোনো অভিযোগ দায়ের করেনি। তাই কারা এ অহরণের সাথে জড়িত সে বিষয়ে সঠিক কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে ইউপি মেম্বারসহ তিনজনকে অস্ত্রের মুখে তুলে নিয়ে গেছে সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা। অপহৃতরা হলেন- বাঘাইছড়ি ১নং ওয়ার্ড ইউপি মেম্বার সমীরণ চাকমা (৪২), অবসর প্রাপ্ত প্রাথমিক শিক্ষক পূর্ন কিশোর চাকমা (৬০), ও মেরিন চাকমা (৫৫)। শনিবার বাংলাদেশ সময় ভোররাতে বাঘাইছড়ি উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পুরো উপজেলায় উৎকন্ঠা বিরাজ করছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, বাঘাইছড়ি উপজেলায় হঠাৎ হানা দেয় একদল সশস্ত্র সন্ত্রাসী। প্রথমে বাঘাইছড়ি উপজেলার জীবতলী ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের মেম্বার সমীরণ চাকমাকে তার বাড়ি থেকে অস্ত্রের মুখে নিয়ে যায় সশস্ত্র সন্ত্রাসরি গ্রুপটি। একই সময় উপজেলার উগলছড়ি গাওেমর মরঘুনাছড়া লিচু বাগান এলাকা থেকে পূর্ণ কিশোর চাকমা তুলে নিয়ে যায় ওই সশস্ত্র দলটি। পরে মদ্যোম বাঘাইছড়ি গ্রাম থেকে তুলে নিয়ে যায় মেরিন চাকমাকে। এ ঘটনার পর এখনো তাদের কোনো খোঁজখবর পাওয়া যায়নি বলে দাবি তাদের স্বজনদের। রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলা থানার ভারপাপ্ত কর্মকর্তা ওসি এম এ মঞ্জুর আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, অপহরণের বিষয়টি লোকমুখে শুনেছি। এ বিষয়ে তদন্ত করতে পুলিশের একটি বিশেষ দল ঘটনাস্থলে গেছে। তদন্তের পর বিস্তারিত জানা যাবে। তবে এখনো পর্যন্ত অপহৃতদের পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় কোনো অভিযোগ দায়ের করেনি। তাই কারা এ অহরণের সাথে জড়িত সে বিষয়ে সঠিক কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
অস্ত্রের মুখে তিনজনকে তুলে নিয়ে গেছে সন্ত্রাসীরা
0
Share.