কয়রায় নদী তীরবর্তী মানুষের নির্ঘুম রাত

0

ঢাকা অফিস:  ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়াস’-এর প্রভাবে খুলনার কয়রা উপকূলীয় এলাকার নদী তীরবর্তী মানুষ গতকাল বুধবার নির্ঘুম রাত কাটিয়েছে। তবে রাতের জোয়ারের মতো দিনেও পানি বৃদ্ধি না পাওয়ায় আর কোনো বিপর্যয় হয়নি বলে জানিয়েছেন উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম শফিকুল ইসলাম।উপজেলা চেয়ারম্যান জানান, গতকাল বুধবার বিকেলে ভাটার সময় থেকে হাজারও গ্রামবাসী স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাজ করে দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের আংটিহারায় নদীর ভাঙন রোধ করতে পেরেছেন। এ ছাড়া পদ্মপুকুর, হামকুড়ায় ভাঙন রোধ করা হয়েছে। এসব এলাকা দিয়ে লোকালয়ে আর লবণ পানি প্রবেশ করছে না।শফিকুল ইসলাম আরও জানান, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় এখনও কাজ চলছে। দুপুরে জোয়ারের আগে বাকি পাঁচটি স্থানে বাঁধ মেরামতের কাজ সম্পন্ন করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।খুলনার কয়রা উপজেলা, সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার গবুরা ইউনিয়ন নদীবেষ্টিত। ফলে এই এলাকাগুলো বরাবরই ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

Share.